“এ চালান” সংক্রান্ত টিপস, ২০২৩ইং

আমরা কিভাবে এ চালান করব?

প্রথমে যেকোন ব্রাউজারে (Chrome or Mozilla fire fox or Google) A challan লিখে সার্চ দিব, তাহলে Automated Challan System- iBAS লিংক আসবে (ভিউ এটাসড)

 

এ চালান206

Automated Challan System- iBAS এ ক্লিক করলেই আরেকটা আপশান আসবে (ভিউ এটাসড)

এখানে রেজিস্ট্রেশন করে বা না করেই আমরা “এ চালান” তৈরি করতে পারব (যদিও রেজিস্ট্রেশন গতকাল পর্যন্ত করা যায়নি, অপশান আসছে কিন্তু রেজিস্ট্রেশন হচ্ছে না)।

এই পেইজে এসে নীল কালিতে লিখা “এখানে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন ছাড়াই চালান এন্ট্রি করা যাবে” এখানে ক্লিক করবো তারপর ‘’এ চালান” করার মূল অপশানটি আসবে- (ভিউ এটাসড)

এখানে উপরের দিকে সবুজ কালারের হাইলাইটস করা ২ টা অপশান আছে প্রথমে “পাসপোর্ট” তারপর “এনবিআর এর জমা”

আমরা যেই পারপাসে টাকা জমা দিব সেখানে ক্লিক করবো। ধরে নিলাম আমরা আজকে এনবিআর এর টাকা জমা দিব। ফলে “এনবিআর এর জমা” তে কারসর রাখব, কারসর রাখলেই আরো কয়েকটা অপশান আসবে তার ভিউ নিম্নে দেখানো হল।

এখানে আমরা যদি ইনকাম ট্যাক্স (আয়কর) এর টাকা জমা দিতে চাই তাহলে আয়কর এ ক্লিক করবো আর যদি ভ্যাট (মূসক)এর টাকা জমা দিতে চাই তাহলে মূসক এ ক্লিক করবো।

ক্লিক করার পর-

আয়কর এ ক্লিক করলে নিম্নের ভিউ টা শো করবে-

আর মূসক এ ক্লিক করলে নিম্নের ভিউ টা শো করবে-

প্রথমে আমরা আয়কর জমা দেখব তারপর মূসক।

আয়কর জমা এর জন্য আমরা ধরে নিলাম আমরা একটা লিমিটেড কোম্পানি এবং বেতন খাতে উৎসে আয়কর কেটে রাখা হয়েছে, সেই টাকা জমা দিব।

১ম যে অপশানটা রয়েছে – টি আই এন – এটা অপশনাল ইচ্ছে হলে আমরা দিলাম না হলে নেই। যদি দেই কার টি আই এন নাম্বার দিব? যে ব্যক্তির কাছ থেকে কেটে রাখা হয়েছে তার টি আই এন নাম্বার দিব। সেটা কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান হইতে পারে অথবা স্বাভাবিক ব্যক্তি ও হইতে পারে। তবে এখানে নাম্বার দিলে একটা সমস্যা হয় পরের পেইজে এসে এই নাম্বার অনুযায়ী ট্যাক্স জোন ধরে নেয় আবার স্বাভাবিক ব্যক্তি দিলে কে কেটে রেখেছে তার অপশান আসে না। ভিউ গুলো নিম্নে দেয়া হল

স্বাভাবিক ব্যক্তির টি আই এন নাম্বার দিলে –

 

১ম পেইজে

২য় পেইজে

কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান এর টি আই এন নাম্বার দিলে –
১ম পেইজ

২য় পেইজ

ফলে আমার মতে এখানে টি আই এন নাম্বার না দিলেই ভাল হয়। যদিও পরের পেইজে ট্যাক্স জোন চেঞ্জ করা যায়।

২য় অপশান করবর্ষ সিলেক্ট করবো, এখন চলছে ২০২৪-২৫ তাই আমরা ২০২৪-২৫ সিলেক্ট করবো।

৩য় অপশান আয়করের ধরণ – এখানে একটা গুরুত্ব পূর্ণ বিষয় হল যখন স্বাভাবিক ব্যক্তির টি আই এন নাম্বার দিব তখন এখানে ড্রপ বক্স থেকে “কোম্পানি ব্যতিত অন্য ব্যক্তি কর্তৃক দেয় আয়কর” সিলেক্ট করতে হবে আর যখন কোন কোম্পানি হয় তখন “কোম্পানি কর্তৃক দেয় আয়কর” সিলেক্ট করতে হবে।

৪র্থ অপশান আয়কর ধারার ধরণ– এখানে কি পারপাস টাকা জমা দেয়া হচ্ছে তা ড্রপ ডাউন থেকে সিলেক্ট করতে হবে। এখানে কয়েকটি অপশান রয়েছে তার মধ্যে আমরা এখানে উৎসে কর্তন সিলেক্ট করবো কারণ আমরা উৎসে কেটে রেখেছি সেই টাকায় জমা দিব। তাছাড়া অন্য যে অপশান গুলো রয়েছে যার যার প্রয়োজন অনুযায়ী সিলেক্ট করে দিতে হবে। (ভিউ এটাসড)

৫ম অপশান আয়কর ধারা এটা অনেক গুরুত্ব পূর্ণ, এখানে ড্রপ ডাউনে উৎসে আয়কর কর্তন এর ধারা গুলো দেয়া আছে আমরা আমাদের জন্য যখন যেটা প্রয়োজন সেটা সিলেক্ট করবো। এখন আমাদের জন্য প্রয়োজন ৮৬-বেতন হতে উৎস কর কারণ আমরা বেতন খাত থেকে উৎসে আয়কর কেটে রেখেছিলাম এখন আমরা সেই টাকাই জমা দিতে চাচ্ছি। যদি আমরা অন্য কোন আয়কর ধারার ধরণ সিলেক্ট করে আসতাম তাহলে এখানে সে ভাবেই তথ্য শো করতো। কাজেই আমাদের প্রয়োজন অনুযায়ী তথ্য গুলো আমরা ইনপুট দিব।

৬ষ্ঠ টাকার পরিমান উল্লেখ করা অর্থাৎ যে টাকা টা আমরা জমা করতে চাই। এখানে আমরা ১০০০ টাকা জমা দিব।

টাকার পরিমান বসানোর পর Ok তে ক্লিক করবো। তারপর পরের অপশান টি চলে আসবে। (ভিউ এটাসড)

সেখানে প্রথমে কর অঞ্চল সিলেক্ট করতে হবে অর্থাৎ আমাদের প্রতিষ্ঠান যেই কর অঞ্চলে পড়েছে সেই কর অঞ্চল টি আই এন অনুযায়ী। ধরে নিলাম আমাদের কর অঞ্চল ১৫, ঢাকা।

অপশান-১, যে সরকারি প্রতিষ্ঠান বরাবরে যে উদ্দেশ্যে চালান জমা দেয়া হচ্ছে – এখানে সার্কেল সিলেক্ট করা আমাদের টি আই এন অনুযায়ী। ধরে নিলাম আমাদের সার্কেল ৩১১….

তারপর যেহেতু আমাদের কোম্পানি তাই কোম্পানি কর্তৃক দেয় আয়কর সিলেক্ট করতে হবে, এখানে অনেক গুলো খাত আছে ড্রপ ডাউনে আমাদের প্রয়োজন অনুযায়ী খাত সিলেক্ট করবো।

অপশান -২, অটোমেটিক্যালি ফিলাব হয় আগের অপশানে ড্রপ ডাউনে সিলেক্ট এর ভিত্তিতে।

অপশান -৩, যে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের অর্থ জমা দেয়া হচ্ছেঃ এখানে যার টাকা কেটে রাখা হয়েছিল তার নাম হবে অর্থাৎ এখানে স্বাভাবিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের যেই হোক না কেন তার টি আই এন দিতে হবে। নাম্বার দিয়ে চেক টি আই এন এ ক্লিক করলে উক্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের তথ্য চলে আসবে তবে ভুল হলে আসবে না। যদি টি আই এন না থাকে তবে অন্যান্য সিলেক্ট করে উক্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নাম, লাইসেন্স নাম্বার থাকলে তা এবং ঠিকানা দিতে হবে।

তারপর যার মাধ্যমে প্রদত্ত হচ্ছে (ব্যক্তি)- এখানে যিনি জমা দিবে তার এন আই ডি নাম্বার দিতে হবে বা প্রতিষ্ঠানের মালিকের অথবা প্রতিষ্ঠানের টি আই এন দিতে হবে। এখানে প্রতিষ্ঠানের টি আই এন দিলে ভালো হয় বিশেষ করে যে প্রতিষ্ঠান এর নামে টি আই এন আছে। কারণ টি আই এন দিলে প্রতিষ্ঠানের নাম শো করে, ফলে যে কেউ কোন প্রতিষ্ঠান থেকে টাকা কেটে জমা দেয়া হয়েছে তা সহজে “এ চালান” দেখে বুঝতে পারে। তাই টি আই এন দেয়াই উত্তম।

অপশান-৪, যোগাযোগের মোবাইল নাম্বার এবং ইমেইল- এখানে অটোমেটিক্যালি টি আই এন করার সময় যে মোবাইল নাম্বার এবং ইমেইল দেয়া হয়েছিল তা চলে আসে। এটা স্বাভাবিক ভাবে প্রতিষ্ঠানের মালিক পক্ষ বা টপ ম্যানেজমেন্ট এর কোন মেম্বার এর তথ্য দেয়া থাকে। কিন্তু চালান করার সময় যিনি চালান করবেন তার নাম্বার টা দেয়াই ভালো কারণ চালান এ কোন সমস্যা হলে ব্যাংক থেকে অনেক সময় এই নাম্বারে যোগাযোগ করা হয়।

অপশান-৫, অর্থ পরিশোধের ধরণ- অর্থাৎ আমরা এই চালানের টাকা কিভাবে দিতে চাই? যেভাবে দিতে চাই আমরা সেই অপশান টি সিলেক্ট করবো।

ভিউ নিম্নে দেখানো হল

যদি আমরা মোবাইল ব্যাংকিং, ইন্টারনেট ব্যাংকিং, কার্ড পেমেন্ট এর মাধ্যমে দিতে চাই তা দিতে পারবো সেক্ষেত্রে ইনস্ট্যান্ট আমরা এ চালান পেয়ে যাবো। তবে এক্ষেত্রে চার্জ প্রযোজ্য অর্থাৎ একাট খরচ দিতে হয়।

আর যদি এই মাধ্যমে পেমেন্ট না করে ব্যাংকে গিয়ে পেমেন্ট করতে চাই সেক্ষেত্রে ব্যাংক কাউন্টারে জমা সিলেক্ট করবো।

নিচের দিকে একটা মন্তব্য অপশান আছে এখানে আমরা কি পারপাস টাকা টা জমা দিচ্ছি তা উল্লেখ করে দিব। যেমন আমরা এই চালান টা করেছি বেতন এর বিপক্ষে উৎসে আয়কর কর্তন বাবদ। তাই এখানে উল্লেখ করে দিলাম- TAX Deduction at source against salary & allowance for the month of Sep-2023.

সবার শেষের কাজ হল সেভ করা, নিচের দিকে Save একটা অপশান আছে। সেভ করার পর যদি ব্যাংক কাউন্টারে টাকা জমা দিতে চাই তবে নিম্নের ভিউ টা আসবে।

এখানে যে ট্র্যাকিং নম্বর দেখাচ্ছে ২৩২৪-০০১২৩২৬৯৫০ এই নাম্বার টাই “এ চালান” নাম্বার।

 

এখন মূসক জমার জন্য এ চালান করা দেখব।

মূসক জমা এর জন্য আমরা ধরে নিলাম আমরা একটা লিমিটেড কোম্পানি এবং আমরা সেলস ভ্যাট জমা দিবে।

 

চালান অনেক টাই সেইম আয়কর ও ভ্যাট এর।

প্রথমে মূসক এ ক্লিক করলে একটা অপশান আসে সেখানে বি আই এন নাম্বার চায়, যেটা অপশনাল দিলে ও হবে না দিলে ও হবে। এখানে বি আই এন নাম্বার দেয়া অনেকটাই উপরের টি আই এন নাম্বার দেয়ার মত। আমরা দিয়েই কাজ শুরু করব এখানে যেহেতু আমরা নিজেদের ভ্যাট দিব তাই দেয়া হল। না দিলেও কোন সমস্যা নেই।

তারপর সারচার্জের ধরণ নির্বাচন-

এখানে ড্রপ ডাউনে একাধিক অপশান রয়েছে যেটা আমাদের জন্য প্রযোজ্য তাই সিলেক্ট করবো। এখানে আমাদের জন্য প্রযোজ্য দেশজ পণ্য ও সেবার ওপর মূসক। আমরা তাই সিলেক্ট করলাম।

তারপর টাকার পরিমান এর অপশান আসবে সেখানে টাকার পরিমান বসিয়ে Ok অপশানে ক্লিক করতে হবে।

তারপর আরেক টি পেইজ ভিউ আসবে (ভিউ এটাসড)

সেখানে আগে বি আই এন নাম্বার দেয়ার কারণে ভ্যাট কমিশনারেট কোড অটো নিয়ে নিবে আর যদি আগে না দেয়া হয় তাহলে আমাদের নির্ধারিত কমিশনারেট কোড আমরা সিলেক্ট করে নিব।

যেমন আমাদের কমিশনারেট কোড – ঢাকা দক্ষিণ।

অপশান-১, নাম্বারে- যে সরকারি প্রতিষ্ঠান বরাবরে যে উদ্দেশ্যে চালান জমা দেয়া হচ্ছে – এখানে সার্কেল, বিভাগ, কমিশনারেট এক সাথে যেটা থাকে সেটা সিলেক্ট করতে হবে আমাদের বি আই এন অনুযায়ী। ধরে নিলাম আমাদের সার্কেল মতিঝিল, বিভাগ মতিঝিল, কমিশনারেট ঢাকা দক্ষিণ।

তারপর যে অপশান টা তা হল- কোন পারপাস টাকা জমা হচ্ছে- এখানে ড্রপ ডাউনে অনেক গুলো আপশান আছে তার মধ্যে থেকে আমাদের জন্য যেটা প্রযোজ্য সেটা সিলেক্ট করবো। আমাদের এখনকার পারপাস হল সেলস ভ্যাট জমা দেয়া তাই “দেশজ পণ্য ও সেবার ওপর মূসক” সিলেক্ট করবো।

অপশান -২, অটোমেটিক্যালি ফিলাব হয় আগের অপশানে ড্রপ ডাউনে সিলেক্ট এর ভিত্তিতে।

অপশান -৩, যে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের অর্থ জমা দেয়া হচ্ছেঃ এখানে যে প্রতিষ্ঠানের টাকা জমা দেয়া হবে তার বি আই এন দিতে হবে। এখানে ৩ টা অপশান আছে যখন যেটা প্রযোজ্য সেটা সিলেক্ট করে দিতে হবে। আমাদের জন্য এখানে প্রযোজ্য  “প্রতিষ্ঠান/সংস্থা” এখানে আমাদের বি আই এন দিব। দিয়ে চেক বিন এ ক্লিক করলে আমাদের প্রতিষ্ঠানের নাম এবং ঠিকানা শো করবে। সোর্স ভ্যাট দেয়ার ক্ষেত্রে অনেক সময় বি আই এন নাও থাকতে পারে সেক্ষেত্রে অন্যান্য অপশান সিলেক্ট করে প্রতিষ্ঠানের নাম, লাইসেন্স নাম্বার থাকলে তা এবং ঠিকানা দিতে হবে।

তারপর যার মাধ্যমে প্রদত্ত হচ্ছে (ব্যক্তি)- এখানে যিনি জমা দিবে তার এন আই ডি নাম্বার দিতে হবে বা প্রতিষ্ঠানের মালিকের অথবা প্রতিষ্ঠানের টি আই এন দিতে হবে। এখানে প্রতিষ্ঠানের টি আই এন দিলে ভালো হয় বিশেষ করে যে প্রতিষ্ঠান এর নামে টি আই এন আছে। কারণ টি আই এন দিলে প্রতিষ্ঠানের নাম শো করে, ফলে যে কেউ কোন প্রতিষ্ঠান থেকে টাকা কেটে জমা দেয়া হয়েছে তা সহজে “এ চালান” দেখে বুঝতে পারে। তাই টি আই এন দেয়াই উত্তম।

অপশান-৪, যোগাযোগের মোবাইল নাম্বার এবং ইমেইল- এখানে অটোমেটিক্যালি মোবাইল নাম্বার এবং ইমেইল চলে আসে প্রযোজ্য ক্ষেত্রে যা দেয়া ছিল। এটা স্বাভাবিক ভাবে প্রতিষ্ঠানের মালিক পক্ষ বা টপ ম্যানেজমেন্ট এর কোন মেম্বার এর তথ্য দেয়া থাকে। কিন্তু চালান করার সময় যিনি চালান করবেন তার নাম্বার টা দেয়াই ভালো কারণ চালান এ কোন সমস্যা হলে ব্যাংক থেকে অনেক সময় এই নাম্বারে যোগাযোগ করা হয়।

অপশান-৫, অর্থ পরিশোধের ধরণ- অর্থাৎ আমরা এই চালানের টাকা কিভাবে দিতে চাই? যেভাবে দিতে চাই আমরা সেভাবে সিলেক্ট করবো।

ভিউ নিম্নে দেখানো হল

যদি আমরা মোবাইল ব্যাংকিং, ইন্টারনেট ব্যাংকিং, কার্ড পেমেন্ট এর মাধ্যমে দিতে চাই তাহলে দিতে পারবো সেক্ষেত্রে ইনস্ট্যান্ট আমরা “এ চালান” পেয়ে যাবো। তবে এক্ষেত্রে চার্জ প্রযোজ্য অর্থাৎ একটা খরচ দিতে হয়।

আর যদি এই মাধ্যমে পেমেন্ট না করে ব্যাংকে গিয়ে পেমেন্ট করতে চাই সেক্ষেত্রে ব্যাংক কাউন্টারে জমা সিলেক্ট করবো।

নিচের দিকে একটা মন্তব্য অপশান আছে এখানে আমরা কি পারপাস টাকা টা জমা দিচ্ছি তা উল্লেখ করে দিব। যেমন আমরা এই চালান টা করেছি সেলস ভ্যাট বাবদ। তাই এখানে উল্লেখ করে দিলাম- VAT on Sales for the month of Sep-2023.

সবার শেষের কাজ হল সেভ করা। সেভ করার পর যদি ব্যাংক কাউন্টারে টাকা জমা দিতে চাই তবে নিম্নের ভিউ টা আসবে।

এখানে যে ট্র্যাকিং নম্বর দেখাচ্ছে ২৩২৪-০০১২৩২৬৯৫০ এই নাম্বার টাই “এ চালান” নাম্বার।

 

ধন্যবাদ সবাইকে

সমীর চন্দ্র সূত্রধর

CAPEBD
+ posts

Leave a Reply

Your email address will not be published.